আপনার শিশু--ছেলে না মেয়ে
হ্যালো ডাক্তার ব্লগ টিম
2018-10-24 13:09:27
পুরো প্রাক-বিদ্যালয় বয়স জুরেই নিজ লিঙ্গের সঙ্গে শিশুর এক নিবিড় একাত্মতা ঘটে। এই কালপর্বের শেষ দিকে, শিশু আচরণের কাঠামো গড়ে তুলতে শুরু করে এই ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে। শিশুর এই সচেতনতা যে সে পুরুষ অথবা মহিলা (ছেলে বা মেয়ে), মানুষ হয়ে ওঠার পক্ষে খবই গুরুত্বপূর্ণ। ‘শিশু শব্দটির সঙ্গে ভেদের তত্ত¡ জড়িত না হলেও শিশুর চিন্তায় আমি ছেলে বা মেয়ে, এই চিন্তা একটি বয়সে স্বভাবিক। অতি শৈশবের শেষ দিকেই শিশু তার লিঙ্গ সম্পর্কে জ্ঞান সঞ্চয় করে ফেললেও সঠিকভাবে সনাক্ত করতে পারে না যে ‘ছেলে’ বা ‘মেয়ে’ শব্দটির প্রকৃত অর্থ কী? বড় হয়ে ওঠার ব্যঞ্জনায় এ প্রসঙ্গ বেশ বিস্তৃত। সাধারণত পরিবারের বয়স্ক ব্যক্তিরা স্ত্রী-পুরুষ নির্বিশেষে সচতন বা অসচেতন ভাবে শিশুকে তার লিঙ্গগত ভূমিকা শেখাতে শুরু করেন। সর্বজনস্বীকৃত ধরাবাঁধা ছক অনুযায়ী ছেলে বা মেয়ে হওয়ার অর্থ কী সে দিকে তাদের মনোযোগ চালিত করেন। ছেলেদর আক্রমণাত্মক ভাবকে বেশ ¯স্নেহের চোখে দেখা শুরু হয় পরিবারে, উৎসাহ দেওয়া হয় সক্রিয় হতে এবং উদ্যোগ দেখাতে। আর মেয়েদের কাছে প্রত্যাশা করা হয় তারা হবে সংবেদনশীল এবং ভাবাবেগ প্রধান। শিশুরা আত্মচেতনা বিকাশের সাথে সাথে নিজেদের লিঙ্গগত গুণাগুণের উপলদ্ধি গড়ে ওঠে। পোষাক, খেলনা এবং খেলাধুলো বেছে নেওয়া আর ডে-ডিমিং অথবা দিবাস্বপ্নের ক্ষেত্রে লিঙ্গ ভেদ অনুসারী হয় পছন্দ-অপছন্দ। প্রাথমিক ভাবে স্ত্রী বা পুরুষ সম্পর্কিত মূল্যবোধের উপলদ্ধি সাধারণত পরিবারকেন্দ্রিক। সামাজিক নিয়মকানুন পারিবারিক মান্যতার মধ্যে দিয়ে ব্যক্তি বা শিশুর মধ্যে প্রোথিত হয়। সন্তান লালন-পালনেরও একটি ছক আমরা দেখতে পাই। যেমন ছোট ছেলেদের সাধারণত বলা হয় ‘তুমি মেয়েদের মত কাঁদছ কেন? কেঁদো না।’ অনেক সময়েই শিশু একথা শুনে উদ্গত অশ্রূ সংবরণ করে। মেয়েদের বলা হয় ‘ ছেলেদের মতো গাছে ওঠার চেষ্টা করো না’, কিংবা ছেলেদের মতো বাইরে ঘুরে বেড়াচ্ছ কেন? লিঙ্গগত আচরণের মেরুকরণের প্রবনতা শুরু হয়ে যায় পরিবারের গঠনবিন্যাসের ওপরে। যৌথ পরিবারের শিশুরা মুখ্যত অনুকরণ করে শিশুর নিজের লিঙ্গেও ঘনিষ্ঠতম আত্মীয়দের। অণুপরিবারে শিশুরা বাবা-মা অভিমুখীন হয়ে, ছেলেরা বাবর দিকে যায় এবং মেয়েরা মায়ের দিকে। ছেলেরা তার পছন্দ- অপছন্দের যুক্তি দেয় এই বলে যে সে পুরুষ তাই পুরুষের মতোই হবে। বাবার পুরুষসুলভ কৃতিত্বগুলোর প্রশংসা করে। একই ভাবে মেয়েরা মায়েদের নারীসুলভ কৃতিত্বগুলোর প্রতি স-প্রশংসা মনোভাব প্রকাশ করে। একাধিক শিশু যে পরিবারে আছে সেখানে শিশুরা মডেল হিসাবে বেছে নেয় বয়সে বড় ভাই বা বোনেদের। বাবার অভাব একটি ছেলের চরিত্রের ওপর প্রায়ই নেতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে। সে অতি বাধ্য, অমনোযোগি ও মেয়েলি হয়ে যেতে পারে। অথবা তার পরিবেশের নেতিবাচক প্রভাবের শিকার হতে পারে সহজেই। সবসময় না হলেও এটা দেখা যেতে পারে সেখানেও যে পরিবারে বাবার ভূমিকা গৌণ। পুরো প্রাক-বিদ্যালয় বয়স জুরেই নিজ লিঙ্গের সঙ্গে শিশুর এক নিবিড় একাত্মতা ঘটে। এই কালপর্বের শেষ দিকে, শিশু আচরণের কাঠামো গড়ে তুলতে শুরু করে এই ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে। শিশুর এই সচেতনতা যে সে পুরুষ অথবা মহিলা (ছেলে বা মেয়ে), মানুষ হয়ে ওঠার পক্ষে খবই গুরুত্বপূর্ণ। নানান সংস্কৃতিতে বিভিন্ন জাতির নিজস্ব পুরুষোচিত ও নারীসুলভ আচরণের ধরন নির্দিষ্ট আছে। একই লিঙ্গের অন্যান্য প্রতিনিধিদের সঙ্গে একাত্মবোধ গড়ে ওঠে শিশুর মধ্যে। প্রত্যক্ষ উদহরণের মধ্যে দিয়ে উদীয়মান প্রজন্ম আচরণের ছক বিন্যাস করে। নিজ লিঙ্গেভুক্ত ব্যক্তিত্বের মর্যাদা তুলে ধরার আকাঙ্খা গড়ে ওঠে শিশুর মধ্যে। এই সময় তাদের এই ভাবনাগুলোকে সমর্থন করলে ভালো, কারণ এইগুলো তার ব্যক্তিত্ব বিকাশের পরিপূর্ণতা নির্ধারণ করে। তিন বছর বয়সের আগেই শিশু একটা লিঙ্গ গত ভূমিকা গ্রহন করতে শুরু করে, এতে বিপরীত লিঙ্গের সাথে তার সম্পর্ক প্রভাবিত হয়। এই ক্ষেত্রে তাদের বয়ঃজ্যেষ্ঠদের সঙ্গে আচরণ কৌত’হলজনক। ছেলেরা তাদের মা, মাসি-পিসি ও বড় বোনদের সঙ্গে ‘ছেলেদের মতো’ ব্যবহার করতে থাকে বা চেষ্টা করে, মেয়েরা নারীদের সঙ্গে যে ব্যবহার করে তার চেয়ে কিছুটা ভিন্নভাবে ব্যবহার করতে থাকে প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের সঙ্গে। যে সব পুরুষকে তারা পছন্দ করে তাদের সামনে তারা প্রায়শই একটু বেশি লাজুক এবং ‘রানুর প্রথম ভাগের’ রানুর উল্লেখ করা যেতে পারে। গোড়ায় শিশু ছেলে কিংবা মেয়ের মধ্যে পার্থক্য লক্ষ করে পোষাক, খেলনা এবং নির্দিষ্ট কিছু সামাজিক আচরণ থাকে। একইভাবে শিশু ধরে নেয় যে একজন ব্যক্তির নিজস্ব অদ্ভুত বৈশিষ্ট্যগুলো এক বিশেষ লিঙ্গের সহজাত চিহ্ন। খেলা এবং কাজের বিশদীকরণ শুরু হয় প্রাক-বিদ্যালয় বয়সে, শিশুর ভাবাবেগগত সাড়ার সক্ষমতা প্রকাশ পায় ছেলে এবং মেয়েদের সম্ভাব্য ধরনগুলো দেখে। পরীক্ষামূলকভাবে দেখা গেছে যে সব পরিস্থিতির উদ্ভব হয় মেয়েরা তার সঙ্গে ভালো করে মানিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে বিশেষ পারদর্শিনী এবং নতুন অবস্থায় তারা অনেক সহজে মানিয়ে নেয়। ছেলেরা কিছুটা মানিয়ে নিলেও তারা বেশি অ্যাগ্রেসিভ এবং হৈচৈপ্রবণ। মুকাভিনয়ে একটি ছেলে একজন প্রাপ্তবয়স্ককে নকল করে ড্রাইভার বা মহাকাশচারী বা সৈনিকের ভূমিকা গ্রহণ করে। একটি মেয়ে খেলাধুলো করে মা, চিকিৎসক বা শিক্ষিকার ভূমিকা নিয়ে। এই যে অভিনয় বেছে নেওয়ার ভূমিকা এতে প্রতিফলিত হয় ভিন্ন ভিন্ন লিঙ্গের শিশুদের সামাজিক আকাঙ্খা। একটু বড় হওয়ার সাথে সাথে তারা বিপরীত লিঙ্গের সমবয়স্কদের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে শিশুরা “আমি ছেলে-মেয়ে সকলের সাথেই বন্ধুত্ব করি, তারা সবাই আমাকে তাদের গোপন কথা বলে কিন্তু আমি মেয়েদের কাছে ছেলেদের গোপন কথা বলি না । অথবা ছেলেদের বলি না মেয়েদের গোপন কথা ।” তাদের আচরণে প্রভেদ করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। কিন্ডারগার্টেনে খেলার সময় লক্ষ করা যায় যে তারা লিঙ্গ অনুযায়ী গোষ্ঠীবদ্ধ হয়। শুধু সম্মিলিত খেলাই নয় ব্যক্তিগত একক খেলাও নির্ধারিত হয় শিশুর লিঙ্গভেদ দিয়ে।‘ আমি ছেলে-মেয়ে সকলের সাথেই বন্ধুত্ব করি, তারা সবাই আমাকে তাদের গোপন কথা বলে কিন্তু আমি মেয়েদের কাছে ছেলেদের গোপন কথা বলি না । অথবা ছেলেদের বলি না মেয়েদের গোপন কথা ।’ রূপম নামের একটি শিশু বলছিল। শিশুদের পরস্পর সম্পর্কের ক্ষেত্রে শৈশব-প্রেম বিশেষ কৌতূহলোদ্দীপক। এই সময় নিজের ¯স্নেহ-ভালোবাসার পাত্র সম্পর্কে শিশুর অনেক কিছু বলার থাকে এবং অধীর হয়ে অপেক্ষা করে একটু বিশেষ সময়ে একদম একা-একা দেখা করার জন্য। কিন্তু যখন তা ঘটছে তখন সে বিব্রত বোধ করে বিভ্রান্ত হয়। ফ্রয়েডের লেখার ছোট্ট ‘হানস্’-এর প্রেমের বর্ণনা ঠিক এরকমই। রেস্তোরাঁয় হানস্ একটি সুন্দর মেয়ের প্রেমে পড়ে। কিন্তু যখন তার সঙ্গে দেখা করানোর প্রয়াস হয় তখন সে এত উত্তেজিত হয়ে পড়ে যে বলার নয়। শিশুর ভীরু ভাবাবেগের প্রতি বয়স্কদের অবশ্যই সঠিক ও মর্যাদাপূর্ণ মনোভাব গ্রহন করতে হবে। কোনো বিদ্রপ বা অকিঞ্চিকর জ্ঞানে প্রশয় দেওয়ার উদ্ধত মনোভাব দেখানো চলবে না। শিশু প্রেমে পড়েছে এই অনুভূতিকে কখনোই উৎসাহ দেওয়া উচিত নয়, তার বদলে চেষ্টা করা উচিত সেই অনুভূতিকে অন্য কিছুর দিকে চালিয়ে করা, যা তার ভাবাবেগ আর কল্পনাকে নতুন বলে দখল করবে। ভালোবাসা, বিবাহ আর শিশুর জন্ম সম্পর্কে শিশুদের বুদ্ধিবৃত্তিগত কথাবার্তা থেকে শৈশব-প্রেমকে আলদা ভাবে দেখতে হবে। শিশু যখন হঠাৎ অন্য লোকেদের দেহ আর নিজেদের দেহ সম্পর্ক আগ্রহী হতে শুরু করে লিঙ্গগত পরিচয়ের মনস্তত্ত্বে। শিশু তার দেহ আর যৌনাঙ্গ সম্পর্কে কৌতূহলের ব্যাপারে অপাপবিদ্ধ। একটু বড় হওয়ার সাথে সাথে শিশুর অন্যদের সামনে পুরোপুরি পোশাক খুলতে অস্বীকার করে অথবা অস্বস্তিবোধ করে। লজ্জাবোধ সব্যতার শিক্ষামূলক প্রভাবের ফল। বাইরের লোকদের দৃষ্টি থেকে দেহকে রক্ষা করার স্বাভাবিক চাহিদাকে প্রাপ্তবয়স্কদের অবশ্যয় মর্যাদা দেখাতে হবে এবং শিশুর লজ্জাবোধকে অনাহত রাখতে হবে যথাসম্ভব। নগ্ন মানবদেহ সম্পর্কে মনোভাবটা ব্যাপক অর্থে শিশুর নৈতিক শিক্ষার একটা সমস্যা। যৌন বিষয় যেখানে কখনোই উল্লেখ করা হয় না, সেই সব পরিবারে লালিত অনেক শিশুই এত ‘সুরক্ষিত’ থাকে যে একটা মডেল (পুতুল) তুলে নিয়ে পরীক্ষা করা হলে দেখা যায় নগ্ন মডেলের মধ্যে লিঙ্গের প্রভেদ বুঝতে পারে না। উপলদ্ধি করা আর না-দেখা একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। ছ-সাত বছরের শিশুরা উপলদ্ধি করে যে তাদের একটি বিশেষ লিঙ্গভুক্ত হওয়াটা অপরিবর্তনীয় এবং তারা তদনুযায়ী তাদের আচরণ মানিয়ে নিতে শুরু করে। শিশুরা যখন বড় হতে থাকে তখন একটা নগ্ন পুতুল দেখে প্রবল লজ্জার অনুভূতি হতে শুরু করে বেশির ভাগের মধ্যেই। তারা গোপনে চাপা হাসি হাসতে থাকে, মুখ ঘুরিয়ে নেয় অথবা হাত দিয়ে চোখ ঢাকে। মানব প্রকৃতির সারমর্ম শিশুর কাছ থেকে গোপন করলে কিংবা পশু আর মানুষের যৌন বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে তার কৌতূহলের জন্য তাকে তিরস্কার করলে একেবারে শুরু থেকেই যৌন সম্পর্কের প্রতি তার মনোভাব বিকৃত হয়। অবশ্যয় চরম প্রান্তে যাওয়াও উচিত নয় অর্থাৎ মানুষ আর যৌনাঙ্গগুলোর প্রতি শিশুকে মনোযোগ না করা এবং প্রাপ্ত বয়স্কের যৌনজীবন অসুস্থ কেীতূহল লালিত করা উচিত নয়। “মানব প্রকৃতির সারমর্ম শিশুর কাছ থেকে গোপন করলে কিংবা পশুআর মানুষের যৌন বৈশিষ্ট্যগুলো সম্পর্কে তার কৌত’হলের জন্য তাকে তিরস্কার করলে একেবারে শুরু থেকেই যৌন সম্পর্কের প্রতি তার মনোভাব বিকৃত হয় ” শিশুরা বাবা-মা, শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নানা ধরনের প্রশ্ন করে লিঙ্গগত পার্থক্য সম্বন্ধে, শিশুরা কোথা থেকে আসে ইত্যাদি। একেত্রে এই স্বাভাবিক কৌত’হলের যথাযথ ভাবে চারতার্থ করতে হবে বড়দের। তাই শিশুদের সম্ভাব্য প্রশ্নগুলোর উত্তর আগে থেকেই তৈরি করে রাখা এবং ভাবাবেগগত কোনো চাপ বা স্পষ্টগোচর কোনো বিব্রতভাবে ছাড়াই শান্তভাবে উত্তর দেওয়া উচিত। বড়দের সমস্যাটা গ্রহন করতে হবে গুরুত্বসহকারে, নৈতিক শিক্ষার সমস্যা হিসাবে। বাবা-মা যেন অবশ্যয় অস্বস্তি থেকে নিজেদের মুক্ত করেন। বুঝতে হবে বিষয়টা নিয়ে তারা যদি লজ্জাবোধ করেন অথবা ভয় পান তাহলে সেই লজ্জা সেই ভয়কে তারা সঞ্চারিত করে দেবেন তাদের সন্তানদের মধ্যে। লিঙ্গ সম্পর্কিত প্রশ্নের জবাবে প্রাপ্তবয়স্কদের অস্বস্তি বা বিরক্তি শিশুকে প্রতিহত করে, বিশ^াসযোগ্য, অশ্লীলতা, বিকৃত নয় এমন তথ্য থেকে তাকে বঞ্চিত করে, সে সাধারণভাবে প্রশ্ন করাই এড়িয়ে চলে, একইভাবে শুরু হয়ে যায় বাবা-মা’র কাছ থেকে অল্পবয়সেই অকাল বিচ্ছিন্নতা। শিশুদের মধ্যে মাঝে মাঝে যৌন বহিঃপ্রকাশ দেখতে পেলে বয়স্কদের সঠিক আচরণ অবঞ্ছনীয় যৌন অভ্যাসের উদ্ভব রোধ করতে পারে সহজেই। হস্তমৈথুন করার সময় শিশু জানে না সে কী করছে, উত্তেজনা তাকে আলোড়িত করছে কিন্তু স্বমেহনের নৈতিক মূল্যায়ন সম্পর্কে সে সম্পূর্ণরূপে অনভিজ্ঞ। প্রাপ্তবয়স্কদের দমন-পীড়ন শিশুকে হতহিŸল করে দেয় এবং তার মর্যাদাহানি ঘটায়। শিশু এর ফলে মনে করে যে সে মন্দ এবং একইভাবে তার মনের গুরুতর ক্ষতি হয়। কাজেই স্বভাবিক মনোভাব নিজের শিশুর স্বার্থেই গ্রহন করুন। সৌজন্যে: ‘সুস্বাস্থ্য’ – কলকাতা থেকে প্রকাশিত জনপ্রিয় স্বাস্থ্য বিষয়ক ম্যাগাজিন