আচমকা হার্ট অ্যাটাক
হ্যালো ডাক্তার ব্লগ টিম
2018-11-01 12:37:39
যারা লং কিউ টি সিনড্রোমে আক্রান্ত, তাদের কোনও কারণ ছাড়াই অ্যারিথমিয়াস দেখা দিতে পারে। এর আঘাতেও কিন্তু তাদের ক্ষেত্রে বেশ ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে দিতে পারে। অতি দ্রত হৃদস্পন্দন ঘটতে থাকলে অঞআন হয়ে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। এমনকী প্রাণঘাতি পরিস্থিতিও তৈরি হতে পারে। আচমকা হার্ট অ্যার্টাক ও তার চিকিৎসা বরাবর সুস্থ, তরতাজা, আগে থেকে হার্টেও কোনও সমস্যা ছিল না, এমন মানুষেরও হার্ট অ্যাটক হতে পারে। অবশ্য ছোট থেকে বা কম বয়স থেকেই এমন কিছু লক্ষণ পাওয়া যায়, যা ধরা পরে না, বা ধরা পরলেও তা ভুলভাল চিকিৎসা হয়। তাই বেশি বাড়াবাড়ি হলে আর কিছু করার থাকে না। এক মিনিটের মধ্যেই মৃত্য এসে যায় অনেক ক্ষেত্রে। ডিফ্রিবিলিটরের সাহায্যে অবশ্য এই সাডেন কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট সামলানোর চেষ্টা করা যেতে পারে। এটা ইলেকট্রিক শক দিয়ে হৃদস্পন্দনকে নিয়মিত করার চেষ্টা করে। অটোমেটেড এক্সটারনাল ডিফিব্রিলেটরও ব্যবহার করা যায় হাসপাতালের বাইরে, রাস্তায় কারও এমন দুর্ঘটনা ঘটলে। অবশ্য এমন কিছু মেডিকেল ডিভাইস আছে, যেগুলো গেঁথে নিয়ে ঘোরা যায় দিব্যি। ‘ইমপ্ল্যান্টেবল কার্ডিওভর্টার ডিফিব্রিলেটর’ হল এমন এক যন্ত্র। এই যন্ত্র অনিয়মিত হৃদস্পন্দনকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। বর্তমানে আচমকা হার্ট অ্যাটাককে রুখতে দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসার মধ্যে এটাই সবচেয়ে বড় জায়গা নিয়ে রয়েছে। আপনা আপনি হৃদস্পন্দন মনিটরিং করার সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজন জরুরী চিকিৎসাও হয়ে যায় এমন যন্ত্র বসানো থাকলে। ফলে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভবনা কমে। চিকিৎসার যন্ত্রদিতে যত বেশি উন্নতি ঘটছে, তত উন্নত হচ্ছে মানুষের জীবন। মানুষ এখন নিরাপদে বাঁচতে পারছেআগের চেয়ে অনেক বেশি করে। তবে আরও বেশি সচেতনতা জরুরী। কোন সমস্যার কী কী প্রতিকার হাতের নাগালে পাওয়া যায়, সে বিষয়ে ওয়াকিবহাল না হলে সমস্যাটা তো সমস্যা হিসাবেই থেকে যাবে। ঝুঁকিও কমবে না। সেগুলোকে বাস্তবে ব্যবহার করতে হবে। তেমনই এক উন্নত যন্ত্রাংশ হল ‘ইমপ্ল্যান্টেবল কার্ডিওভর্টার ডিফিব্রিলেটর’ হল এমন এক যন্ত্র। এই যন্ত্র অনিয়মিত হৃদস্পন্দনকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। বর্তমানে আচমকা হার্ট অ্যাটাককে রুখতে দীর্ঘস্থায়ী চিকিৎসার মধ্যে এটাই সবচেয়ে বড় জায়গা নিয়ে রয়েছে। আপনা আপনি হৃদস্পন্দন মনিটরিং করার সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজন জরুরী চিকিৎসাও হয়ে যায় এমন যন্ত্র বসানো থাকলে। ফলে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভবনা কমে। ‘এম আর আই কমপ্যাটেবল কার্ডিয়াক ডিভাস’। ‘ইমপ্ল্যান্টেবল কার্ডিওভাটার ডিফিব্লিলেটর’ নিয়ে বেচেঁ মানুষজনের ক্ষেত্রে এম.আর.আই স্ক্যানের ম্যাগনেটিক রেডিয়েশন মারাত্্র ক্ষতিকর হতে পারে। কিন্তু আম.আর.আই কমপ্যাটেবল ডিভাইস অনেক বেশি নিরাপদ তাদের ক্ষেত্রে। এসব তৈরিই হয় এমন এক প্রক্রিয়ায়, যা শুরু থেকেই এদের নিরাপত্তা সূচিত করে। সৌজন্যে: ‘সুস্বাস্থ্য’ – কলকাতা থেকে প্রকাশিত জনপ্রিয় স্বাস্থ্য বিষয়ক ম্যাগাজিন