×

Everyday: 10:00AM - 10:00PM

(+88) 01708500125

(+88) 09666741741

Email: care@hellodoctor.asia



× Home Our Doctors Blog Contact Us
(+88) 09666741741
Everyday: 10:00AM - 10:00PM Email: care@hellodoctor.asia
Title Image

Blog

Home  /  Blog

হার্টের পরীক্ষা-নিরীক্ষা

হ্যালো ডাক্তার ব্লগ টিম
2018-11-09 12:40:45

হার্ট সঙ্কুচিত হয়ে কেবল সারা দেহেরক্ত সরবরাহ করে তাই নয়, সে তার নিজের পেশির জনও করোনারি আর্টারিদের মাধ্যমে রক্ত সরবরাহ করে। হার্ট অ্যাটাক তখনই হয় যখন চর্বি জমে এক বা একাধিক করোনারি আর্টরির পথ বন্ধ হয়। আংশিক বন্ধ হলে হার্টের একটি নির্দিষ্ট অংশে রক্ত কমে যায় ফলে খাটাখাটি করলে শুরু হয় বুকে ব্যথা, তাকে বলে ইস্কিমিয়া। আর যখন পথ একদম বন্ধ হয় তখন হৃদযন্ত্রের মাংস রক্তের অভাবে নষ্ট হয়। শুরু হয় প্রচন্ড বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, ঘাম। একেই বলে হার্ট অ্যাটাক।   তাহলে অ্যাঞ্জাইনা কী অ্যাঞ্জাইনা হল হৃদযন্ত্রের ক্রন্দন। আসলে অ্যাঞ্জাইনা কোনোরকম হার্ট অ্যাটাক নয়, কিন্তু হার্টের রোগের লক্ষণ হতে পারে। অ্যাঞ্জাইনা কথাটি ‘অ্যাঞ্জাইনা পেকটোরিস’ থেকে ছোট করে নেওয়া। এটি একটি ল্যাটিন শব্দ, যার অর্থ হল ‘বুকের ব্যথা’। যখন হৃদযন্ত্র যথেষ্ট রক্ত পায় না তখনই এই ব্যথা হয়। এটি আসলে হার্টর রোগের প্রাথমিক কিন্তু সাধারণ লক্ষণ। এটি তখনই দেখা দেয়, যখনই হার্টের রক্তবাহিত ধমনীর পথও বন্ধ হয়ে যায় অ্যাথেরোস্ক্লোরোসিসের কারণে। এটি হার্টের পেশিতে সাময়িক অক্সিজেনের অভাবের ফলে ঘটে তবে হার্টের স্থায়ী কোনো ক্ষতি করে না। অ্যাঞ্জাইনা ও হার্ট অ্যাটাকের কারণ কী কী মোট ন’টি কারণ আছে। যার মধ্যে দুইয়ের বেশি যদি কারোর মধ্যে দেখা যায় তাহলে তার ইস্কিমিক ডিজিজ হওয়ার সম্ভবনা থেকেই যায়। এগুলোকে বলে রিস্ক ফ্যাক্টর। যেমন-

  • বংশগত করণ অর্থাৎ মা-বাব বা রক্তের সম্পর্কযুক্ত মধ্যে যদি কারো এ রোগ থাকে। তাদের কেই যদি ৫০-৫৫ বছর বয়সের আগে এ রোগে মারা যান।
  • ওবেসিটি অর্থাৎ অত্যন্ত বেশি ওজন। শরীরের মদ্যপ্রদেশ স্ফীত হওয়া কিন্তু একদম ভালো নয়।
  • ডায়াবেটিস বা মধুমেহ রোগ।
  • উচ্চ রক্তচাপ।
  • ডিসলিপিডিমিয়া অর্থৎ রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল যেমন ট্রাই গ্লিসারাইড, এল.ডি.এল-এর আধিক্য, পাশাপাশি ভালো কোলেস্টেরল অর্থাৎ এইচ.ডিিএল-এর পরিমাণ কম।
  • ধূমপান।
  • কায়িক পরিশ্রম খুব কম।
  • বয়স।
  • মেনোপজের পরে মেয়েদের ইস্কিমিয়া বা হার্ট অ্যাটাকের সম্ভবনা বাড়ে কয়েকগুণ।
অ্যাঞ্জাইনা কি হার্ট অ্যাটাকের অনুরূপ না, অ্যাঞ্জাইনা হার্ট অ্যাটাক নয়। হার্ট অ্যাটাকে হৃদযন্ত্রের একটা অংশ দীর্ঘ সময় ধরে অল্প বা মোটেই অক্সিজেন না পেলে সেই অংশটি অচল হয়ে যায়।তবে অ্যাঞ্জাইনার চিকিৎসা যদি ঠিক সময়ে না করা হয় তাহলে অ্যাঞ্জাইনার অ্যাটাক নিম্নলিখিত ভাবে হয় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের (হার্ট স্পেশালিস্ট হলে খুবই ভালো হয়) কাছে যান।
  • খুব ঘন ঘন বুকে ব্যথা।
  • অল্প পরিশ্রমেও বুকে ব্যথা।
  • যদি সাধারণ সময়ের থেকে বেশি সময় ধরে বুকে ব্যথা থাকে।
পরীক্ষা-নিরীক্ষা
  • রক্তের হিমোগ্লোবিন পরীক্ষা।
  • রক্তে শর্করার পরিমাণ পরীক্ষা।
  • ব্লাড লিপিডস পরীক্ষা।
  • ই.সি.জি এবং স্ট্রেস টেস্ট (ট্রেড মিল)।
ই.সি.জি এবং স্ট্রেস টেস্টে রোগীর হার্টের ইলেকট্রিক্যাল অ্যাক্টিভিটি মাপা হয়।রোগীর শুয়ে থাকার সময় বা ট্রেড মিলে ব্যায়ম করার সময়। ‘স্ট্রেস টেস্ট’ বা ‘ট্রেড মিল’-এর পরীক্ষায় আপনার হৃদযন্ত্রের কর্মব্যস্ততা রেকর্ড করা হয় যা আপনি ট্রেডমিলে হাঁটার মাধ্যমে অর্জন করেন। এই পরীক্ষায় সময় অভিঙ্গ ডাক্তারগণ আপনাকে পর্যবেক্ষণ করবেন যাতে কোনোরকম মারাত্মক অসুবিধে দেখা দিলে সামেলানো যায় সহজেই এবং অত্যন্ত দ্রূততার সঙ্গে। এই পরীক্ষা করোনারি আর্টারির রোগ নির্ণয়ে এবং তীব্রতা নির্ধারণে ব্যবহৃত হয়। ইকোকার্ডিওগ্রাফি এটি ‘ইকো’ নামে পরিচিত, যাতে হার্টের আলট্রাসাউড স্ক্যান করা হয়। এতে হৃদযন্ত্রের গঠনে পরীক্ষা কম্পিউটারে বাউুন্সং ওয়েভের মাধ্যমে করা হয়। রোগী বিছানয়ি আরাম করে শুয়ে থাকবেন। যেভাবে ডাক্তার পেটের আলট্রাসাউন্ড করেন। সেভাবেই ‘ইকো’ করা হয় বুকের। তবে পেটের আলট্রাসাউন্ড করেন রেডিওলজিস্ট আর বুকের ইকোকার্ডিওগ্রাফি করেন হার্ট স্পেশালিস্ট। একটা জেলির মতো জিনিস লাগানো হবে বুকের সামনের দিকের নানান জায়গায়, সেখানে ঘোরানো হবে গোল মুখের একটা নল যাকে বলে ট্রান্সডুমার, ডাক্তারবাবু ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখবের হার্টের অবস্থা। কম্পিউটারের মনিটারে ফুটে উঠবে নানান ছবি। সময় লাগে ১৫ মিনিটের মতো। হল্টার মনিটরিং রুটিন ই.সি.জি-তে কিছু পাওয়া যাচ্ছে না অথচ রোগীর মাঝে মধ্যেই বুকে ব্যথা হচ্ছে। গভীরভাবে সন্দেহ করা হচ্ছে হার্টের ব্যামো। বুকে ব্যথার সঙ্গে যদি মাঝে মধ্যে বুক ধড়ফড় করা বা মাথা ঘোরা থাকে তাহলে আদর্শ পরীক্ষা হচ্ছে এই হল্টার মনিটরিং। হল্টার মনিটরিং আর কিছুই নয়, কেবল চব্বিশ ঘন্টা ধরে ই.সি.জি রেকডিং। কোনো রোগীর মাঝে মধ্যে হার্ট রেট কমে যাওয়া বা হঠাৎ হার্টরেট বেড়ে যাওয়া, সাইলেন্ট ইস্কিমিয়া অর্থা ইস্কিমিয়া থাকা সত্ত্বেও বুকে ব্যথা না হওয়া, এইসব ক্ষেত্রে হল্টার মনিটরিং খবই কাজের টেস্ট বা পরীক্ষা। বুকের কয়েকটা নির্দিষ্ট জায়গায় কয়েকটা ইলেকট্রোড লাগিয়ে একটা ছোট ই.সি.জি রেকর্ডার বেল্ট দিয়ে বেঁধে দেওয়া হয়। এরপর রোগী স্বাভাবিক কাজকর্ম, খাওয়া-দাওয়া, ঘুম সবই করতে পারবে। পাশাপাশি হল্টার মনিটরে ই.সি.জি রেকর্ডিং হতে থাকবে। চব্বিশ ঘন্টা এমন চলবে। তারপর খুলে নেওয়া হয় ইলেকট্রোড ও ই.সি.জি রেকডিং। অনেক গুরুত্বফূর্ন তথ্য বেরিয়ে আসতে পারে যা চিকিৎসায় ভীশণভাবে কাজ দেয়। অ্যাঞ্জিওগ্রাফি এটি কার্ডিয়াক ক্যাথিটারাইজেশন নামে পরিচিত, যেখানে ডাই বা রঞ্জক করোনারি আর্টারির মধ্যে প্রবেশ করানো হয় ঊরুর ওপরাংশের আর্টারি বা রেডিয়াল আর্টারির মাধ্যমে, কোথায় ব্লকেজ বা রক্তপ্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে তা দেখার জন্য। ইস্কিমিয়ার স্বরূপ জানতে, কিছু ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকের এবং পরবর্তী চিকিৎসা পদ্ধতি স্থির করতে করোনারি অ্যাঞ্জিওগ্রাফির কোনো জুড়ি নেই। এর মাধ্যমে কোন করোনারি আর্টারি খোলা, কোনটা বন্ধ আর কোনটা একদম সরু হয়ে গেছে তা স্পষ্ট বোঝা যায়। আর্টারির কতটা সর হয়েছে তার মাপও পাওয়া যায় । সি.টি. করোনারি অ্যাঞ্জিওগ্রাফি খরচ একটু হয় বটে (মোটামুটি ৮-১০ হাজার টাকা) কিন্তু পরীক্ষা করার কোনো িবিপদ বা রিস্ক নেই। ১০-১৫ মিনিটের মধ্যেই হয়ে যাবে পরীক্ষাটি। সি.টি অ্যাঞ্জিও করার আগে ঘন্টা চারেকের উপোস। আগে পরীক্ষা বলতে কিডনি ফাংশন টেস্ট। পরীক্ষা করাতে সময় লাগে খবই কম, মাত্র কুড়ি সেকেন্ড। পরঅক্ষায় তারের যোগাড়যন্ত্র, পরের বিশ্রাম মিলিয়ে এক ঘন্টা ধরে রাখুন। মাঝে মাঝেই বুকে ব্যথা, সাধারণ ই.সি.জি, ট্রেডমিল টেস্ট করেও বিশেষ কিছু ধরা যাচে।চ না। অখচ ইস্কিমিয়া বলে খবই সন্দেহ—নিরসনের জন্য করা যেতেই পারে সি.টি. অ্যাঞ্জিও। তবে এখানে বলে রাখা ভালো সি.টি. অ্যাঞ্জিও অ্যানলিসিস করে যদি মনে হয় আর্টারির রোগ তাহলে সঠিকভাবে নির্ণয়ের জন্য কনভেনশনাল করোনারি অ্যাঞ্জিওগ্রাফি এবং অ্যাঞ্জিওগপ্লাস্টি করাতেই হবে। থ্যালিয়াম স্ক্যান বা টেকনিসিয়ান আইসোটোপ স্ক্যান এক কথায় মায়োকার্ডিয়াল পরফিউশন থ্যালিয়াম বা টেকনিসিয়াম আইসোটোপ, যাই ব্যবহার করা হোক না কেন আইসোটোপ তো, তাই অনেকই খুব ঘাবড়ে যায় রেডিও-আইসোটোপের বিপদের কথা ভেবে। কিন্তু এতই কম ব্যবহার করা হয় পরীক্ষটির জন্য যে সামান্যতম রেডিয়েশন হ্যাজার্ডের  বিপদ নেই তা নিশ্চিত করে বলা যায়। থ্যালিয়াম বা টেকনিসিয়ান আইসোটোপ ইঞ্জেকশন দেওয়া হয় শিরায়। রক্তের সঙ্গে মিশে আইসোটোপ ছড়িয়ে পড়ে সারা শরীর। এমনকী করোনারি আর্টারির মধ্যে দিয়ে হার্ট মাসলে। গামা ক্যামেরা দিয়ে তোলা হয় হার্টের নানান ছবি নানান অ্যাঙ্গেলে। দেখা যাবে ছবি অ্যান্যালিসিস করলে যে আইসোটোপ হার্ট মাসলের কোথায় সঠিকভাবে পৌঁছেছে, কোথায় কম বা একবোরেই পৌঁছচ্ছে না। দু-বার ছবি নেওয়া যায়। একবার নানান ওষুধ যেমন ডোবুটামিন, অ্যাডিনোনিন বা ডাইপাইরিডামল দিয়ে কার্ডিয়াক রেট বাড়িয়ে আর একবার স্বাভাবিক কার্ডিয়াক রেটে। ইস্কিমিয়া বা আগে হার্টের স্ট্রোক হয়েছে কি না বোঝা যায় হার্টেল কোনো অংশ কতটা মাসল  ক্ষতিগ্রস্থ, কতটা মাসল একদম নষ্ট হয়ে গেছে, একেবারে, পরবর্তী চিকিৎসা পদ্ধতি নির্ণয়ে (অ্যাঞ্জিওগপ্লাস্টি বা করোনারি আর্টারি বাইপাস গ্রাফটিং) খবই উপকারী পরীক্ষা। হাঁ, পরীক্ষাটি কিছুটা খরচসাপেক্ষ। তবে বেশির ভাগ মানুষের আয়ত্তের মধ্যেই। বায়োলজিক্যাল মার্কার বায়োলজিক্যাল মার্কার অর্থাৎ নানান রকমের রক্ত পরীক্ষা যা থেকে বোঝা যাবে শুধুই ইস্কিমিয়া না যথার্থ হার্ট অ্যাটাকই। যেমন ট্রিপোনি টি, এল.এইচ., সি.পি.কে., সি.পি.কে,-এম.বি.,বি.এম.পি। খরচ খুব বেশি নয়। বুকে যন্ত্রণা হওয়ার সাধারণত বারো ঘন্টার মধ্যে রক্তে বেশির ভাগ পরিমাণ বাড়ে। তারপর ধীরে ধীরে কমে। রোগ হয়েছে কি না তা তো জানা যায়ই, কতটা জটিল হয়েছে তাও জানা যায় খুব সত্বর। অ্যাঞ্জাইনা বা ইস্কিমিয়ার চিকিৎসা প্রাথমিক লক্ষণ হল হৃদযন্ত্রের অক্সিজেনের সরবরাহ বৃদ্ধি করা বা হৃদযন্ত্রের চাহিদা কমিয়ে কষ্টদায়ক ব্যথার উপশম করা।
  • সাধারণত অ্যাসপিরিন, ক্লোপিডোগ্রেল, নাইট্রেট, বিটা ব্লকার, ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার, এস ইনহিবিটর ইত্যাদি ওষুধ দেওয়া হয়।
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা।
  • রক্তে সুগার বেশি থাকলে বেশি থাকলে বা রক্তে কোলেস্টেরল জাতীয় চর্বির আধিক্য থাকলে তা নিয়ন্ত্রণ রাখার চেষ্টা করা।
  • সব ওষুধপত্র দেওয়া সত্ত্বেও যদি ব্যথা বারবার ফিরে ফিরে আসে বা অনেকক্ষণ ধরে কষ্ট দেয় তাহলে অ্যাঞ্জিওগ্রাফি করা দরকার। তারপর অ্যাঞ্জিওগ্রাফি রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে ঠিক করতে হবে অ্যাঞ্জিওগপ্লাস্টি বা সার্জারি যেমন করোনারি আর্টারি বাইপাস গ্রাফট্।
  • অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টির মাধ্যমে করোনারি আর্টারির রুদ্ধ পথক খুলে দেওয়া হয় একটা ছোট্র বেলুন ধমনী বা আর্টারির মধ্যে স্থাপন করে, এরপর স্টেন্ট-সাধারণত বা ড্রাগ এলুডেড প্রতিস্থাপন প্রয়োজন হতেও পারে নাও হতে পারে যা করোনারি ধমনীর পথ খুলে দিতে সাহায্য করে এবং উন্নত রক্ত প্রবাহের পথ প্রশস্ত করে তোলে।
  • রিস্ক ফ্যাক্টর দূর করা: কিছু কিছু রিস্ক ফ্যাক্টর রোগীর নিজের চেষ্টাতেই এড়ানো যায়। যেমন দৈহিক স্থলতা, ধূমপান, পরিশ্রমহীন লাইফস্টাইল বদলানো। কিছু রিস্ক ফ্যাক্টর বা বিপদসংকেত ডাক্তারের পরামর্শে আয়ত্তে রাখা যায়। যেমন উচ্চরক্তচাপ,ডায়াবেটিস, রক্তে কোলেস্টেরল বাড়ার সমস্যা। কিছু রিস্ক ফ্যাক্টর সম্ভব নয়। যেমন বংশগত কারণ, ছেলে হয়ে জন্মানো, মেনোপজের সমস্যা। রিস্ক ফ্যাক্টর কমানো বা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য মানতে হবে কিছু নিয়মকানুন যেমন নিয়মিত ব্যায়াম, ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার তথা ডায়াবেটিস ও রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য খাওয়া-দাওয়ার সুনির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মানা সারা জীবনের জন্য, দরকার মানসিক চাপ কমানো। তবে পাশাপাশি জীবনযাপনের নিয়ম মানাও ভীষণই জরুরী।
  • সৌজন্যে: ‘সুস্বাস্থ্য’ – কলকাতা থেকে প্রকাশিত জনপ্রিয় স্বাস্থ্য বিষয়ক ম্যাগাজিন