×

Everyday: 10:00AM - 10:00PM

(+88) 01708500125

(+88) 09666741741

Email: care@hellodoctor.asia



× Home Our Doctors Blog Contact Us
(+88) 09666741741
Everyday: 10:00AM - 10:00PM Email: care@hellodoctor.asia
Title Image

Blog

Home  /  Blog

বিনা ওষুধেই সামলাতে পারেন রক্তচাপ

ডাঃ স্বপন কুমার জানা
2018-12-08 14:21:30

  • রক্তচাপ কাকে বলে?
আমরা অনেকেই জানি ধমনী দিয়ে রক্ত শরীরের বিভিন্ন প্রত্যঙ্গে পৌঁছয় আর শিরা দিয়ে রক্ত আবার ফুসফুস হয়ে ফিরে আসে হৃৎপিন্ডে। হৃৎপিন্ডের কাজ জল তোলা পাম্পের মতো। মায়ের গর্ভে জীবনের শুরু থেকে মানুষের মৃত্যু অবধি হৃৎপিন্ড সংকচিত ও প্রসারিত হচ্ছে। রক্তের মূল কাজ পরিবহন। হৃৎপিন্ডের সংকোচন ও প্রসরণ রক্তকে চলমান রাখে। হৃৎপিন্ডের নিলয়ের সংকোচন রক্তে চাপ দিয়ে ফুসফুসীয় ধমনী এবং মহাধমনীর মাধ্যমে দূরে পাঠিয়ে দেয়। ফুসফুসীয় ধমনী দিয়ে রক্ত ফুসফুসে পৌঁছে অক্সিজেন গ্রহণ করে, আর কার্বন ডাই-অক্সাইড ছেড়ে দেয়। মহাধমনীর মাধ্যমে রক্তের সাহায্যে অক্সিজেন, খাবার, রক্তকোষ সহ বিভিন্ন জৈব ও অজৈব যৌগ শরীরের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছায়। হৃৎপিন্ডের নিলয়ের সংকোচনের ফলে রক্তচাপ তৈরি হয়। রক্তচাপ বলতে ধমনীর দেওয়ালের গায়ে রক্তের পার্শ্বচাপকে বোঝায়। যে পার্শ্বচাপ সৃষ্টি হয় তা মূলত বাম নিলয়েল সংকোচনের ফলে।
  • সিস্টোলিক ও ডায়াস্টোলিক প্রেসার কাকে বলে?
হৃৎপিন্ডের সংকোচনের ফলে ধমনীতে সবচেয়ে বেশি যে চাপের সৃষ্টি হয় তাকে সিস্টোলিক রক্তচাপ বলে। হৃৎপিন্ডের প্রসারণের সময় ধমনীতে সবচেয়ে কম যে চাপ থাকে তাকে ডায়াস্টোলিক চাপ বলা হয়। ধমনী ও শিরার শাখা-প্রশাখা দিয়ে শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে যে রক্ত জালক রয়েছে তা কখনোই খালি হয় না, সবসময়ে রক্ত দিয়ে ভর্তি থাকে। রক্তচাপ লেখা হয় ওপরে ডায়াস্টোলিক আর নীচে সিস্টোলিক রক্তচাপ দিয়ে। রক্তচাপ= সিস্টোলিক রক্তচাপ/ ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ
  • রক্তচাপের একক কী?
একটি নির্দিষ্ট কাঁচের নলের পারদস্তস্ভের সাহায্যে রক্তচাপ মাপা হয়। এটা সবেকি পদ্ধতি। পারদস্তম্ভের মানকে কাজে লাগিয়ে এখন ঘড়ি বা ইলেকট্রনিক যন্ত্র বেরিয়েছে। পারদস্তম্ভের ওঠানামার মধ্যে দিয়ে আমরা সিস্টোলিকও ডায়াস্টোলিক চাপ নির্ণয় করি। পারদস্তম্ভকে মিলিমিটার অফ মার্কারি (পারদ) এককে প্রকাশ করা হয়। যেমন ১৪০/৮০ মিমি অফ মার্কারি (mm of Hg)।
  • স্বাভাবিক রক্তচাপ কাকে বলে?
দীর্ঘসময়কালে (কমবেশি একশো বছর) বিভিন্ন আলোচনা ও তর্ক-বিতর্কের মধ্যে দিয়ে পূর্ণবয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে ১৪০/৯০ মিমি পারদকে স্বাভাবিক রক্তচাপ ও উচ্চ রক্তচাপের সীমারেখা ধরা হয়। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ‘স্বাভাবিক’ কথার মানে হল শতকরা ৮০-৯০ জনের ক্ষেত্রে নির্ধারিত মান। এর বাইরের মানুষের ক্ষেত্রে ১৪০/৯০ মিমি পারদ কমবেশি মান হতে পারে। অর্থাৎ যে মানকে আমরা স্বাভাবিক বলছি কারো ক্ষেত্রে তা বেশি হতে পারে। ‘লো প্রেসার’ বা স্বাভাবিক থেকে রক্তচাপ বলে ডাক্তারিতে কোনো কথা নেই। বিভিন্ন সমস্যাতে রক্তচাপ কমে যেতে পারে। তাদের লো প্রেসারের মানুষ বলা যাবে না।
  • দাঁড়ানো অবস্থায় রক্তচাপ বা স্ট্যান্ডিং ব্লাড প্রেসার কখন মাপা হয়?
  • সাধারণভাবে রোগীকে চিৎভাবে শুইয়ে বা স্থিরভাবে চেয়ারে বসিয়ে রক্তচাপ মাপা হয়।
  • পাঁচ মিনিট বিশ্রাম নেওয়ার পরই রোগীকে রক্তচাপ মাপা উচিত।
  • রক্তচাপ মাপার আধা ঘন্টা আগে রোগী যেন ধূমপান না করেন। জর্দা, খৈনি, চা ওকফি জাতীয় জিনিস না খান।
  • প্রথমবার দু’হাতেই রক্তচাপ মেপে নেওয়া উচিত। সবসময়ে যে হাতে বেশি রক্তচাপ দেখাচ্ছে সেটি গ্রহণ করতে হবে।
  • বিশেষ ধরনের রোগীর ক্ষেত্রে সাধারণ নিয়মে রক্তচাপ মাপার পর দু’মিনিট দাঁড় করিয়ে রক্তচাপ মাপা হয়। ডায়াবেটি, বৃদ্ধ রোগী, কিডনির অসুখ রয়েছে এমন রোগী, রক্তবমি বা শরীর থেকে রক্তক্ষরণ হচ্ছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে।
  • উচ্চ রক্তচাপের কারণ কী কী?
৯০-৯৫ শতাংশ উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের কোনো কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না। এ ধরনের রোগীকে উচ্চ রক্তচাপকে প্রাইমারি হাইপারটেনশন বলে। যে সমস্ত রোগীদের উচ্চ রক্তচাপের কারণ জানা যায় তাদের বলা হয় সেকেন্ডারি হাইপারটেনশন। কিডনির অসুখ, গর্ভনিরোধক বড়ি ব্যবহার, স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ, হৃৎপিন্ড বা ধমনীর জন্মগত ক্রটির ফলে উচ্চ রক্তচাপ হয়।
  • হাইপ্রেসারের রোগী কাকে বলে?
কোনোদিন যার রক্তচাপ মাপা হয়নি বা হাইপ্রেসারের রোগী ওষুধ খাওয়া ছেড়ে দিয়েছেন তার প্রেসার মেপে যদি তৃতীয় ধাপের শ্রেণীতে (রক্তচাপের শ্রেণীবিভাগ দেখুন) পড়েন তাহলে ওষুধ দিতে হবে। একবার মাত্র রক্তচাপ বেশি হলেই কাউকে রোগী আখ্যা দেওয়া যাবে না। কয়েক দিনের ব্যবধানে (দু’তিনদিন), প্রতিবার দু’মিনিটের ব্যবধানে দু’বার অর্থাৎ তিনদিনে ছ’বার রক্তচাপ বেশি হলে তবে উচ্চ রক্তচাপের রোগী বলা যাবে। এ দুটি বিষয় খুবই গুরুত্ব দিয়ে দেখতে হবে।
  • নিজের রক্তচাপ নিজে দেখা সম্ভব কি?
ইলেকট্রনিক যন্ত্রে এ কাজ করা খবই সহজ। রোগীর আত্মীয় স্বজন বা পরিবারের সদস্যরা রক্তচাপ মাপা শিখে রাখলে খুব ভালো হয়। বাড়িতে একটি স্টেথোস্কোপ ও ঘড়ি যন্ত্র রাখলে ভালো। বর্তমানে দাম পাঁচ-ছশো টাকার মধ্যে। বাড়িতে মাপার যন্ত্র থাকলে এবং কেউ কেউ মাপতে পারলে উচ্চ রক্তচাপ রোগীর পরিষেবা অনেক ভালো হয়। সবাই দায়িত্বশীল হয়ে ওঠেন। এছাড়া উচ্চ রক্তচাপ আক্রান্ত রোগীরা নিজেদের উচ্চতা, ওজন ও কোমরের বেড় মেপে রাখবেন।
  • উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের প্রথম দেখার পর আবার কবে দেখাতে হবে?
রক্তচাপ নিয়ে সাধারণ মানুষের এক ধরনের বিচিত্রা ভাবনা রয়েছে। মাথা ঘোরা, দুর্বলতা, ঘুম কম, খিদে কম, কাজে উৎসাহহীনতা ইত্যাদি যাই ঘটুক না কেন, চিকিৎসককে আগেই বলেন ‘দেখুন তো প্রেসারটা’। এমনকী দু’তিন দিন আগে দেখা স্বাভাবিক রক্তচাপের মানুষ ব্লাড প্রেসার মাপার যন্ত্র দেখলে বলে ফেলেন-‘দেখুন তো প্রেসারটা’। ভাবখানা এমন, প্রেসার দেখে যেন সব কিছু বলা যায়। নীচে তালিকাটি সাধারণ রক্তচাপ মাপা সম্পর্কে সচেতন করে তুলবে।
  • উচ্চ রক্তচাপের রোগীর কী কী পরীক্ষা করা দরকার
রক্তের সাধারণ পরীক্ষা। নিদেনপক্ষে হিমোগ্লোবিন। রক্তের চিনি এবং ক্রিয়েটিনিন, রক্তের লিপিড (চর্বি)। কোলেস্টেরল, ট্রাই গ্লিসারাইড ইত্যাদি। এছাড়া ইলেকট্রোকার্ডিওগ্রাম (ই.সি.জি), প্রস্রাবের সাধারণ পরীক্ষা ও চিনি এবং বুকের এক্স-রে। তবে রোগীদের প্রয়োজনের সাথে আর্থিক অবস্থা ও সুযোগ মাথায় রাখতে হবে।
  • উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার বিভিন্ন ধাপ
  • প্রথমে রোগীকে রোগ সম্পর্কে ভালোভাবে বোঝাতে হবে। এ রোগের কারণ অজানা। রোগটি ‘ওষুধ ও প্রসাধনী আইন-১৯৪০’ আইনের শিডিউল-জে ধারাযুক্ত। এতে বলা আছে রোগটি ওষুধে সারবে না। রক্তচাপ স্বাভাবিকের মধ্যে নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। এ রোগ সারানো জন্য গাছ-গাছড়ার ওষুধ বা হোমিওপ্যাথি না ব্যবহার করাই উচিত। রোগীদের বোঝাতে হবে, ‘ভালো থাকবেন, ভালো হবে না।’
  • বিনা ওষুধে চিকিৎসা: বিষয়টি রোগীদের ভালোভাবে বোঝাতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ যেকোনো রোগের ক্ষেত্রে ‘বিনা ওষুধে চিকিৎসা’ আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। উচ্চ রক্তচাপের ক্ষেত্রে জীবনযাত্রার পরিমার্জন, ধূমপান ও তামাকজাতীয় পদার্থ বর্জন এবং লবণ কম বা না খাওয়া হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। শরীরের উচ্চতা, বয়স, লিঙ্গ ভেদে ওজন স্বাভাবিকের মধ্যে রাখা জরুরি। সাধারণভাবে উচ্চতার সাথে ওজনের যে সামঞ্জস্য রাখা দরকার তার তালিকা মেনে চললে ভালো ফল মেলে। খাবার কমিয়ে বা নিয়ন্ত্রণ করে, সাথে ব্যায়াম বা হাঁটার অভ্যাসে সহজেই ওজন কমানো যায়। এতে, রক্তচাপ কিছুটা কমে। এবং ওষুধ কম লাগে।
  • ধুমপান একবারে ছাড়তে হবে। একটু একটু করে ছাড়ার অভ্যাস আদৌ কার্যকরী নয়। ধুমপান শুধু রক্তচাপ বাড়ায় না, আলাদাভাবে হৃদযন্ত্র বিকল (হার্ট অ্যাটাক) করতে পারে।
  • সব খাবারে কিছু না কিছু পরিমাণে লবণ (সোডিয়াম) থাকে। মূলত লবণ ৬ গ্রামের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা উচিত। নোনতা বিস্কুট বা নোনতা খাবার ছেড়ে দেওয়া উচিত। ‘কাঁচা লবণ’ আর ‘পাকা লবণে’ (রান্নার অংশ) কোনো ফারাক নেই। রক্তচাপ কমানো ছাড়াও লবণ কমানোর কয়েকটি বিশেষ গুণ রয়েছে। রক্তচাপ কমানোর ওষুধের প্রয়োজনীয়তা কমে। হৃৎপিন্ডের নিলয়ের দেওয়াল মোটা হওয়া আটকায়। এছাড়া নুন কম খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কমে।
  • রক্তচাপ কমানোর ওষুধগুলি কী কী?
উচ্চ রক্তচাপ কমানোর জন্য কী ধরনের ওষুধ ব্যবহার হবে তা নির্ভর করে রোগীর বয়স, লিঙ্গ, শরীরের অন্য কোনো রোগের (হাঁপানি, ডায়বেটিস, হৃদযন্ত্রের সমস্যা ইত্যাদি) উপস্থিতি আছে কি না তা বিচার করে। প্রসূতি মায়েদের ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ ব্যবহার আরও গুরুত্বপূর্ণ। কোনো নির্বাচিত ওষুধে রক্তচাপ না কমলে তখন বিকল্প ওষুধ নির্বাচন করার জন্য চিকিৎসকের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা খুবই দরকারী। রক্তচাপ কমানোর ওষুধগুলোকে সাধারণত ছয় শ্রেণীতে ভাগ করা হয়।
  • মূত্রবর্ধক ওষুধ-হাইড্রোক্লোর থিয়াজাইড, ফ্রুসেমাইড।
  • বিটা অ্যাড্রেনার্জিক ব্লকার-অ্যাটেনোলন, মেটোপ্রোলল, বিটোপ্রোলল।
  • আলফা অ্যাড্রেনার্জিক ব্লকার—মিথাইল ডোপা।
  • এসিই ইনহি বিটর-এনালাপ্রিল রামিপ্রিল।
  • ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার-অ্যামলোডিপিন।
  • এসিই রিসেপ্টর ব্লকার—লোসারটান, টেলমিসারটান।
  • রক্তচাপ স্বাভাবিক হয়ে গেলে কি ওষুধ বন্ধ করে দেওয়া উচিত?
সাধারণভাবে উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার উদ্দেশ্য হল সিস্টোলিক প্রেসার ১৪০ মি.মি মার্কারির নীচে, আর ডায়াস্টোলিক প্রেসার ৯০-এর নীচে নামানো এবং এই সীমার মধ্যে বজায় রাখা। রক্তচাপ কমানোর ওষুধ সবসময় কম ডোজ দিয়ে শুরু করা উচিত। ১ থেকে ২ মাস পরে রক্তচাপ মেপে তবেই ওষুধ বাড়ানো উচিত। রক্তচাপ স্বাভাবিক হয়ে গেলেও ওষুধ চলতেই থাকবে। কখনোই ওষুধ বন্ধ করা যাবে না। ওষুধ বন্ধ করলে, হঠাৎ রক্তচাপ বেড়ে গিয়ে মস্তিষ্কের রক্তনালী ছিঁড়ে বিপদ ঘটতে পারে বা হার্ট অ্যাটাক হয়ে যেতে পারে। এ ধরনের বিপদ মারাত্মক। রক্তচাপ স্বাভাবিক হওয়ার পর তিন থেকে ছ’মাস অন্তর ব্লাড প্রেসার দেখাতে হবে।
  • শেষের কথা
উচ্চ রক্তচাপ মোটেই হেলাফেলার বিষয় নয়। একটানা এর চিকিৎসা করে যেতে হবে। অনেক রোগী বিভিন্ন কারণে একবার বা দু’বার পাশ করা ডাক্তার দেখিয়ে নিজের ইচ্ছেমতো চলেন। এতে বিপদ বেশি। শহরাঞ্চলে হাতের কাছে ডাক্তার ও হাসপাতাল রয়েছে। রোগীর এই ব্যবস্থাকে কাজে লাগাবেন। বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে ‘উচ্চ রক্তচাপ ক্লিনিক’ বা কার্ডিওলজি বিভাগ রয়েছে। এখানে দু’টাকার টিকিট কেটে ভালো পরামর্শ পাওয়া যাবে। একটু ধৈর্য এবং প্রতীক্ষা করা দরকার। ভিড় এড়াতে বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে না যাওয়াই ভালো। গ্রামাঞ্চলের রোগীরা বাড়ির কাছের গ্রামীণ চিকিৎসকদের পরামর্শ নেবেন। বা পাশ করা ডাক্তার দেখানোর পর গ্রামীণ চিকিৎসকদের তদারকিতে থাকবেন। আজকের যুগে ‘গ্রামীণ চিকিৎসকরা’(মেডিকেল কলেজে না পড়লেও) বিভিন্ন রোগ বিষয়ে দক্ষ ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করেছেন। বাড়ির পাশের ‘গ্রামীণ চিকিৎসকরা’ (অপাসকরা) এ ধরনের রোগীদের পরিচর্যার ক্ষেত্রে দক্ষ, নিরাপদ এবং সুবিধাজনক। ডাঃ স্বপন কুমার জানা (প্রশিক্ষক, ওষুধ বিজ্ঞান বিভাগ, কলকাতা ন্যাশানাল মেডিকেল কলেজ) সৌজন্যে: ‘সুস্বাস্থ্য’ – কলকাতা থেকে প্রকাশিত জনপ্রিয় স্বাস্থ্য বিষয়ক ম্যাগাজিন