×

Everyday: 10:00AM - 10:00PM

(+88) 01708500125

(+88) 09666741741

Email: care@hellodoctor.asia



× Home Our Doctors Blog Contact Us
(+88) 09666741741
Everyday: 10:00AM - 10:00PM Email: care@hellodoctor.asia
Title Image

Blog

Home  /  Blog

অভিমানে আত্মহত্যাও করতে পারে কিশোর-কিশোরীরা

হ্যালো ডাক্তার ব্লগ টিম
2019-01-25 14:34:27

শিশুর শরীর স্বাস্থ্য, তার উপযুক্ত খাদ্য গ্রহণ, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সঠিক সঞ্চালন, অসুখ-বিসুখ ইত্যাদি নিয়ে মা-বাবারা যতটা সচেতন, ততটা কিন্তু তার মনের স্বাস্থের প্রতি নন। অথবা সবকিছু জানলেও বিষয়টা নিয়ে তারা ভাবিত নন। শিশুর খাওয়া-দাওয়া, শোওয়া, পোশাক-পরিচ্ছদ, কথা বলা, খেলাধুলো, বই পড়া ইত্যাদি সব মিলিয়ে তার অভিঙ্গতার জগত তৈরি হতে থাকে। এই অভিঙ্গতার সঙ্গে মিশে থাকে তার বিভিন্ন চাহিদা। সাধারণত মানুষের মধ্যে যে সহজাত বা জন্মগত প্রবৃত্তি রয়েছে যেমন, বুদ্ধি, আচার-আচরণ, চিন্তাভাবনা, ইচ্ছা-অনিচ্ছা, আবেগ-অনুভূতি—এসবকে কেন্দ্র করেই চাহিদাগুলো আসে। শিশটি যদি একটি রঙিন ছবির বই হাতে পায়, তাহলে তার কাছে তা হবে একটা নতুন অভিঙ্গতা এবং এর থেকে তার মধ্যে একটা চাহিদাও তৈরি হবে বইটারপাতা ওল্টানোর জন্য। বুঝতে হবে, তার মধ্যে যে সহজাত প্রবৃত্তি রয়েছে, তার প্রভাবে একটা চেতনা তৈরি হতে চলেছে।

মানসিক স্বাস্থ্য আমরা তাকেই বলতে পারি যা বয়স অনুপাতে শিশুর মনের মধ্যে বিভিন্ন ধারায় ফুটে ওঠে, তারই একটা সু-সামঞ্জস্যপূর্ণ ও সুমন্বিত বৌদ্ধিক বহিঃপ্রকাশ। এই প্রকাশ দেখা যায় তার আচরণে, কথাবার্তায়, শেখায় ভঙ্গিমায় এবং অবশ্যই শরীর স্বাস্থ্য। বড়দের কোনো ক্রটিপূর্ণ আচার-আচরণ যেমন, পড়াশোনা না করলে বকাঝোকা, মারধোর, কথা না শুনলে লঘুদোষে গুরুদন্ড—ইত্যাদি সে কোনোভাবেই বরদাস্ত করতে পারে না। তখনই বড়দের প্রতি তার একটা দ্বন্ধ মুখর মনোভাব গড়ে উঠতে বেশি দেরি হয় না। বর্তমানে তো বটেই, ভবিষ্যত জীবনেও কখনো কখনো তার সাক্ষী হয়ে থাকে।

শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য গঠনে কতকগুলি প্রয়োজনীয় বিষয়ে প্রতি লক্ষ্য রাখা দরকার—

  • শিশুর দৈহিক বা মানসিক শাস্তি বিধান কাম্য নয়

শিশুর যেকোনো অন্যায় আচরণ (অন্তত বড়দের চোখে) যেমন, দুষ্টুমী করা, বাবা-মায়ের কথা না শোনা, পড়াশুনো না করা , সারাদিন হৈচৈ করে খেলে বেড়ানো, স্কুল না যাওয়ার জন্য বায়ণা করা, কান্নাকাটি করা, ক্লাসে বেশি কথা বলা, পড়াই অন্যমনস্কতা, জেদ, শিক্ষক-শিক্ষিকার কথা না শোনা,  সহপাঠিদের সঙ্গে অকারণ ঝগড়া করা---ইত্যাদি ব্যাপারগুলো ঘটতে থাকলে সেই সব শিশুদের কপালে র্ভৎসনা আর চপেটাঘাত থেকে নানারকম দৈহিক শাস্তি জোটে। বাড়িতে মা-বাব, স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা কেউই শিশুদের মারধোর দিতে কসুর করেন না।

কারণটিও স্পষ্ট, শিশু যে শিশুই—একান্তই দুর্বল জাতি। তাদের প্রতি যেকোনো দৈহিক উৎপীড়ন সহজেই করা যায়। বর্তমানে হাইকোর্ট শিশুনিগ্রহ আইন করে বন্ধ করতে চাইলেও তা বন্ধ করা যায়নি। শুধু দৈহিকভাবে নয়, শিশুকে মানসিকভাবেও আঘাত হানা হয়। দৈহিক শাস্তি দান বর্তমানে পড়াশোনা শেখানোর একটি অনুসঙ্গই হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রচুর ছাত্রছাত্রী শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। কখনো কখনো মৃত্যুও ঘটে। আবার অভিমানে কেউ কেউ আত্মহত্যা পর্যন্ত করে। আত্মহত্যা বা বাড়ি থেকে পালানোর ঘটনাগুলোর অধিকায়শই হয় বাড়ির পরিবেশ—বাবা-মায়ের ওপর অভিমান হেতু। একটি ছাত্র বা ছাত্রীকে যখন কোনো না কোনোভাবে দৈহিক নির্যাতন করা হয়, তখন তার মানসিক অবস্থা হয় আরও শোচনীয়। শুধু অভিমানে আত্মহত্যা বা বাড়ি থেকে পালানোই নয়, এর প্রতিক্রিয়া অন্যভাবেও হতে পারে। যেমন, ঝুমুর ঘটনাটা। ঝুমু একটু চাপা স্বভাবের। কথা কম বলে আর লাজুক প্রকৃতির। ঝুমু পড়াশুনোতে ভালো বলে ওর বাবার ওর ওপর দুর্বলতা। একটু উচ্চাশাও পোষণ করেন তিনি। এহেন এই পরিবারে ছোটদের কোনো একটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঝুমু একটা অন্যায় করে ফেলে। তাতেই ও বাবার কাছে ভীষণ বকুনি আর মার খায়। সেই রাতেই ঝুমু শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। জ্বর! ডাক্তার আসেন—ওষুধ চলে। কিন্তু জ্বর কমার কোনো লক্ষণ নেই। টেস্ট রিপোর্টেও তেমন কিছু পাওয়া গেল না। ঘটনাটা শেষমেশ আমার গোচরে এল। তখন ও আমার ছাত্রী ছিল। ওর মা-বাবার সঙ্গে কথা বললাম। ওর সঙ্গেও। আসল ব্যাপারটা হল ঝুমু ওর বাবার কাছ থেকে এমন একটা অপ্রত্যাশিত আচরণের জন্য প্রস্তুত ছিল না। ফলে ওর ওপরে নেমে এসেছে মানসিক চাপ আর অবসাদ। আর বাবার ওপর অভিমান। এই হঠাৎ পাওয়া মানসিক আঘাত ঝুমু সহ্য করতে পারেনি। তাতেই ওর প্রবল দৈহিক অস্বস্তি আর জ্বর।

এক্ষেত্রে বাবা মায়ের কী করণীয়? প্রথমেই বলি, রাগের বশে দৈহিকভাবে চড়-চাপড় বা অন্য শাস্তি না দিয়ে বাচ্চাকে অন্যায়টা বুঝিয়ে বলুন এবং এই বুঝিয়ে দেওয়ার কাজটা লক্ষ্য রাখতে হবে তা যেন শিশুর পক্ষে উপযুক্ত হয়।

  • শিশুর আত্মসম্মান বোধে আঘাত করা ঠিক নয়

যেকোনো দৈহিক শাস্তি শিশুকে মানসিকভাবে যেমন পর্যুদস্ত করে তোলে, তেমনই তার ওপর যদি কোনো রূঢ় বাক্য ছুঁড়ে তেওয়া হয়, তাহলেও তার মধ্যে মানসিক দুর্বলতা দেখা দিতে পারে। পড়াশুনো ঠিকমতো করেনি বলে ভদ্রলোক তার দশ বছরের পুত্রকে বলছেন, ‘যাঃ যাঃ তোর কিচ্ছুটি হবে না। বছরে বছরে তুই ফেইল করে যাবি। হাঁদা কোথাকার!’ ভাবুন তো, ছেলেটির মনের অবস্থা কী হতে পারে? বাচ্চারা স্বভাবতই তীক্ষ্ণ অনুভূতিপ্রবণ। এই ধরনের প্রকাশ্য অপমান তার মধ্যে নানা অচরণগত সমস্যা তৈরি করতে পারে। নিজের প্রতি বিশ্বাসে যেমন এতেফাটল ধরতে পারে (যেমন, আমি হয়তো কিছুই করতে পারব না—এমনই একটা অনুভূতি), তেমনই একটা হীনম্মন্যতাবোধ তাকে আচ্ছন্ন করে ভবিষ্যতে চলার পথে তার স্ব-নির্ভরতাকেও পদে পদে বাধা দিতে পারে। কখনো এর উল্টোটাও ঘটে। দেখা গেল তরুণ জীবনে এমন স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে, যার অধিকাংশটাই তার চরিত্রগত ও গুণগত পরিধির বাইরে।

আর একাট উদাহরণ। ছেলেটির মোবাইল ছিল না। সে তার মায়ের মোবাইলটাই ব্যবহার করত। একদিন মায়ের সঙ্গে বাসে যাওয়ার সময় মনে পড়ে গেল মোবাইলটা আনা হয়নি। ওর মা ভীষণি বিরক্ত ও রাগন্বিত। এইসব ঘটনায় দু’ একটা সামান্য বকাঝকা চলতে থাকা খুব একটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। কিন্তু যেটা অনুচিত সেটা হল ভদ্রমহিলা তার পাশে বসা আর এক ভদ্রমহিলার কাছে ছেলের প্রসঙ্গে নানা বিরক্তি প্রকাশ করতে লাগলেন। এতে তেরো বছরের ছেলেটি খুবই অপমানিত বোধ করল। তার আত্মসম্মানে আঘাত লাগা কী খুব একটা আশ্চর্যের? ঘটনাটা জানা গিয়েছিল অনেক পরে ছেলেটিকে কাউন্সেলিং করার সময়। তার সমস্যা ছিল মায়ের প্রতি অভিমান আর অভিমান থেকে অশ্রদ্ধা। এই অশ্রদ্ধা ছোটখাটো চুরি করা পর্যন্তও গড়িয়েছিল।

  • পারিবারিক আচার আচরণ, অনুশাসনে একটা সামঞ্জস্য থাকা আবশ্যক

ছোটবেলায় অতিরিক্ত শাসন কিংবা অতিরিক্ত আদর-এই দুটির ফলই মারাত্মক। ভবিষ্যতে জীবনে তা মানসিক রোগের বাহক। অতিরিক্ত শাসনে বাচ্চার মধ্যে মানসিক রুক্ষতা, খিটখিটে মেজাজ মারধোরের ভয় থেকে টেনশন, যেমন হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া , ভীতু স্বভাব, তোতলা হওয়া ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। এদের ‘Chilhood Anxious Personality Disorder’  বলা হয়।

উপযুক্ত স্নেহের অভাব এবং উপরন্ত্ত নানা অনুশাসন বাচ্চাদের মধ্যে এক ধরনের সামাজিক বীতশ্রদ্ধতা জন্ম দেয়। কৈশোরে পৌঁছে বা তরুণ জীবনে নানা অসামজিক কাজকর্মের সঙ্গে যুক্ত হওয়া বিরল নয়।

অস্বাভাবিকভাবে চোখে চোখে রেখে বা আতুপুতু করে মানুষ করাটাও ঠিক নয়। এরা বাস্তব জীবন সম্পর্কে একেবারে অবহিত না হওয়ার ফলে এদের মধ্যে ব্যবহারিক বুদ্ধির প্রকাশ লাভও ঠিক সম্ভব হয়ে ওঠে না। ফলস্বরূপ এরা জীবনে সামান্যতম দুঃখ্যকষ্টকেও সহ্য করতে পারে না। চারদিকে পরিবেশ, মানুষজন সম্পর্কে অভিজ্ঞতা এবং কৌতূহল কম হওয়ার জন্য সামাজিক মেলামেশায় এরা অপারগ হয়। আত্মবিশ্বাসের অভাব এদের পরনির্ভরশীল করে তোলে। আসলে, কোনো অতিরিক্ততাই গ্রহণযোগ্য নয়।

বাচ্চাদের বয়স অনুপাতে শাসন করতেই হয়। তবে, শাস্তির পরিমাণ যেন লঘু হয়। অন্যদিকে তাদের স্নেহ-ভালোবাসার মধ্য দিয়ে খুব ঘনিষ্ঠ সঙ্গও দিতে হয়। কথায় আছে, ‘শাসন করা তারই সাজে, সোহাগ করে যে’ –অর্থাৎ স্নেহ আদর করা আর শাসন কার, উভয়েল মধ্যে একটা সামঞ্জস্য থাকা দরকার।

বাচ্চারা একটু দুষ্ট হবেই। তাদের এই দুষ্টমিকে বরং একটু প্রশ্রয় দিন। দেখা যায়, ওরা ছয়-সাত বছর বয়ষ পর্যন্ত যতটা ছটফটে, চঞ্চল থাকে, পরে তা অনেকখানি কমতে শুরু করে। মনে রাখা প্রয়োজন, ওরা এই দুশ্টুমির মধ্য দিয়ে অনেক কিছু শেখে। তা তাদের ভবিষ্যত জীবনের পক্ষেও সহায়ক।

তবে অস্বাভাবিকরকম ছটফটে বা অতিরিক্ত শান্ত হওয়া—দুটিই বাচ্চাদের মানসিক সুস্থ তার লক্ষণ নয়। এক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞের নির্দেশ পালন করাই বিধেয়।

অনেক সময় বাচ্চারা অস্বাভাবিকরকম জেদি, একগুঁয়ে, বেপরোয়া বা বদরাগী মেজাজি হয়ে ওঠে। এতে বাবা-মায়ের হয় অতিষ্ট। যার ফলস্বরূপ নঞর্থ শাসনই পুনরায় ঘুরেফিরে এস যায়। এই ব্যাপারেও বিশেষজ্ঞ ব্যক্তির সাহায্য নেওয়া প্রয়োজন।

  • শিশুর চাহিদা।

শিশুর মানসিক চাহিদা পূর্ণ হলে তবেই মানসিক স্বাস্থ্যের জোরালো ভিত গড়ে ওঠে। অনেকসময় মায়েরা নিজেদের কোনো আশা-আকাঙ্খা অপূর্ণ থাকলে তা ছেলেমেয়েদের মাধ্যমে পূরণ করিয়ে নিতে চান। কিন্তু তারা ভুলে যান ছেলেমেয়েদের মনের খবর নিতে। সত্যিই তারা কী চায়, কী কারণে মতো যোগ্যতা আছে ওদের---সেইটুকু না জেনেই তাদের ওপর সৃষ্ট করেন। এতে অধিকাংশ সময়ে হিতে বিপরীতটাই ঘটে।

দেখা গেল হয়তো মায়ের খুব শখ নাচ শেখানোর। তিনি তার ছোট্ট মেয়েটিকে ভর্তি করে দিলেন নাচের ক্লাসে। কিন্তু তার মা বাড়ি চলে আসার পরই সে কান্নাকাটি শুরু করে দিত। সে কিছুতেই নাচবে না। প্রচন্ড ভয়ে কুঁকড়ে থাকতে। শিক্ষিকা খুবই অসুবিধায় পড়তেন। তাকে বসিয়ে রাখা হতে ক্লাসে নাচ দেখার জন্য। দু’একদিন চলার পর, শিক্ষিকা মায়ের সঙ্গে যোগাযোগ করলেন। মা পরের দিনই মেয়েকে আর নাচের স্কুলে পাঠালেন না। ওর নাম কটিয়ে দিলেন। ব্যাপারটা কী ঘটল? মেয়েটি মা সকলকে বলতে লাগলেন, ওই স্কুলের কিছুই শেখায় না। তিনি অন্য একটি স্কুলে বাচ্চাটিকে ভর্তি করালেন। এবার কী ঘটল? শিশুটি জ্বরে আক্রানন্ত হল। মায়ের চিন্তা, কী হবে ওর নাচ শেখার!

দ্বিতীয় ঘটনাটি একটি সাত-আট বছর বয়সের মেয়েকে নিয়ে। বাড়িতে অনেক চেষ্টা চরিত্র করে নাচের ক্লাসে ভর্তি করে দেওয়া হয়েছিল। ও ক্লাসে যেত ঠিকই, অন্তত ওর দাদুর হয়েছিল। ও ক্লাসে যেত ঠিকই, অন্তত ওর দাদুর কথা শুনে। তারপর ও স্কুলে যা যা আয়ত্ব করত, বাড়িতে এসে তা দারুণভাবে সদ্ব্যবহার করত। কীভাবে? মাকে বলত, ‘মা তুমি আমার সঙ্গে নাচো’। ভারী শরীরের মা তা কিছুতেই পারতেন না, তখন ভরসা পাশের বাড়ির পিসিরা। মেয়েটি বলত, ‘আজ আমি তোমাদের নাচ শেখাবো। শিগগিরি করো’। যে পিসিদের এইভাবে আবদারের সুরে উত্যক্ত করত। ইচ্ছে না দেখালে বড় বড় পিসিদের ছোট ছোট মুষ্টিতে কিল মারতেও দ্বিধা করত না। অথবা ওর নিজের দৃষ্টিতে পিসিদের একটু কোথাও ভুলচুক হলেই খুঁত ধরত। সকালে তো রেগে অস্থির। দু’ এক মাস পর ওর মা নাচটাই বন্ধ করলেন। এখন মেয়েটির পড়াশুনো টেকনোলজিক্যাল স্টিমে। নাচের ধারেকাছেও যায় না সে। তাহলে??

এ তো দু’ একটি উদাহরণ মাত্র। কিন্তু আরও ঘটনা আছে ছড়িয়ে ছিটিয়ে। সেখানে বাচ্চাকে না বুঝে তার ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয় হাজারো রকমের মায়ের চাহিদ।

সৌজন্যে: ‘সুস্বাস্থ্য’ – কলকাতা থেকে প্রকাশিত জনপ্রিয় স্বাস্থ্য বিষয়ক ম্যাগাজিন